পারিবারিক কাহিনি

 পারিবারিক কাহিনি😘🍌😘


আমাদের পরিবারে ৫জন সদস্য।আমার বাবা সরকারী চাকরি করে,মা একটা স্কুলের হেডমিস্ট্রেস,আমরা তিন ভাই বোন,আমার বড় আপু ফারিয়া ইউনিভার্সিটি তে পড়া শেষ করে আম্মুর স্কুলে জুনিয়র টিচার হিসাবে জয়েন করেছে, আমার পাঁচ বছরের বড়,আমি মধ্যম ইউনিভার্সিটিতে,আমার ছোট বোন ফাইজা কলেজে সেকেণ্ড ইয়ারে পড়ে।


আমাদের মধ্যবিত্ত পরিবার।একটা তিন বেডরুমের ফ্লাটে আমরা থাকি।আমার বাবা মা তাদের রুমে আমার জন্য একটা আলাদা ঘর,আমার আপু আর ফায়জার একটা রুম।আমার বাবা মায়ের রুমের সাথে আর বোনদের রুমের সাথে এটাচট বাথরুম। আমি আমার বোনদের বাথরুমটাই ইউজ করি।


একি বাড়ী কাছাকাছি দুটি যুবতী আর একজন মাঝবয়সী মহিলার সংস্পর্শ অনেককিছু দেখার যাকে বলে উপভোগ করার সুযোগ হয় আমার।সত্যি বলতে কি এসব নিয়ে কোনো সংস্কার কোনো লজ্জা বা পাপবোধ আমার মধ্যে কখনো কাজ করেনি বা করেনা,মেয়েমানুষ দেখার জিনিষ তা ঘরের হোক বা বাইরের,আসলে যৌনতা জাগ্রত হবার বেলা থেকে এসব দেখে দেখে অনেকটাই অভ্যস্ত হয়ে গেছি আমি।


আমার মা আগেই বলেছি মাঝবয়েসী মহিলা চল্লিশ বেয়াল্লিশ বছর বয়স।সত্যি বলতে কি সুন্দরি নন,তবে রাগী আর ব্যাক্তিত্বময়ী,মাজা মাজা শ্যামলা রঙ,এ বয়েসেও দেহের গড়ন দুর্দান্ত ভালো,প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুট লম্বা,একমাথা লম্বা ঘন চুল কোমোর ছাপিয়ে যায়,স্বাস্থ্যবতি তবে মোটা বলা যাবেনা,স্তন দুটো ছোট ফুটবলের মত, এই বয়েষেও যথেষ্ট গোলাকার, ভরাট উঁচুনিতম্ব গুরুনিতম্বিনী যাকে বলে, ভারী গোলগাল উরুর গড়নে বোঝা যায় ও দুটির ভাঁজে এখনো যথেষ্ট যৌবনের উত্তাপ ।


আমার বড় আপু ফারিয়া আম্মুর মতই লম্বা তবে খুব ফর্সা, যতটা না সুন্দরী তার চেয়ে বেশি সেক্সি,অল্পবয়েষে কিছুটা মোটা হয়ে গেছে,তবে মেদ জমা কোমোরের নিচে তার ভরাট গোলগাল পাছা আর মোটা থামের মত উরু আমার নিয়মিত হস্তমৈথুনের অন্যতম আকর্ষণীয় উপাদান।আম্মুর মত অতবড় না হলেও আপুর ভারে কিছুটা নিম্নমুখী পুর্ন যুবতী স্তন সন্তান বতি মহিলাদের মত ঢলঢল।


ছোট বোন ফারিয়া ছিপছিপে কিশোরী, ফ্লাট তলপেট সুডোল জমাট স্তন ছিমছাম নিতম্ব,সুগঠিত উরু,লম্বা ফর্সা একমাথা স্ট্রেইট কোমোর ছাপানো চুল রিতিমত সুন্দরী। আমার এই দুবোন কেই পাশাপাশি ঘরে থাকার কারনে,একি বাথরুম ব্যাবহারের কারনে অসংখ্যবার নগ্ন অর্ধনগ্ন দেখার সুযোগ হয়েছে আমার।আগেই বলেছি আমার মধ্যে যৌনতার ব্যাপারে কোনো ছুৎমার্গ নেই,সম্ভবত বোনদের মধ্যেও নেই,আর আমার বাবা মায়ের মধ্যেও এবিষয়ে খুব একটা বাধানিষেধ দেখিনি।যৌনতার উন্মেষকালে যৌনতার এসব উপাদান শুরু হয়েছিলো বেশ আগে।


তখন আমি স্কুলে পড়ি মায়ের সাথে আমাদের স্কুলের পিকনিকে গেছিলাম আমি।বড় আপু আর ফাইজার পরীক্ষা,আর তা ছাড়া বয়েজ স্কুলের পিকনিকে ওদের আসারো কোনো সুযোগ নাই,দুদিনের ট্রিপ রাতে একটা গেষ্ট হাউসের হলরুমে ছাত্ররা সবাই,আমার আম্মু ওদের ক্লাস টিচার,আমি এক ক্লাস নিচে,আম্মুর সাহায্য কারী হিসাবে আমাদের অল্প বয়েসি গেম টিচার সুবল কাকুও ছিলো,সেরাতে আম্মুর সাথে আলাদা রুমে শুয়েছিলাম আমি,পাশের রুমটাই সুবল কাকুর।দু রুমের মাঝে একটা দরজা ছিলো।সারা দিনের জার্নিতে ক্লান্ত ঘুমিয়ে পড়েছিলাম আমি।


মাঝরাতে একটা মৃদু গোঙানি র শব্দে ঘুম ভেঙে যায় আমার,দেখি পাশে আম্মু নেই,শব্দটা পাশে সুবল কাকুর ঘর থেকে আসছে,ভেজানো দরজাটা আধখোলা,উঠে যেয়ে দেখেছিলাম আমি,জানালার পর্দার ফাঁক দিয়ে আসা আলোয় অর্ধ আলোকিত ঘরের মেঝেতে সঙ্গম করছে আম্মু আর সুবল কাকু।আম্মুর গায়ে ব্লাউজ নেই,পরনের কাপড় বলতে গোলাপি রঙের শায়াটা পেটের উপর গুটিয়ে তোলা মোটামোটা থাই হাঁটু ভাঁজ করে দুদিকে ফাঁক করে মেলে দেয়া,আম্মুর উপরে সম্পুর্ন নগ্ন সুবল কাকুর পাছাটা উঠছে আর নামছে।


‘আহঃ আহা,সুবল জোরে দাও,’পাছাটা তুলে দিতে দিতে বলেছিলো আম্মু,সিনিয়র টিচার তিন সন্তানের জননী,মাঝ বয়েসী মুসলিম মহিলার আহব্বানে সাড়া দিতে দেখেছিলাম হিন্দু যুবক কে,নগ্নিকা আম্মুর উপরে কোমোরের গতি দ্রুত থেকে দ্রুততর হয়ে উঠেছিলো তার।কার্টেনের ফাঁক গলে আসা আলোটা এমন ভাবে মেঝেতে পড়েছিলো যে আম্মুর তলপেটের নিচে যোনীটা যোনীর চেরায় ঢুকে গমনাগমন করা সুবল কাকুর লিঙ্গটা বেশ দেখতে পাচ্ছিলাম আমি।এর আগে আব্বু আম্মুর সঙ্গম দেখলেও সেই প্রথম আম্মুর যোনীটা দেখেছিলাম আমি কামানো যৌনাঙ্গের পুরু ঠোঁট দুটো সুবল কাকুর লিঙ্গকে জায়গা দিতে চিরে ফাঁক হয়ে ছিলো বিশ্রী ভাবে,এসময়ে সুবল কাকুকে আহ ম্যাডাম ফাঁক করে ধরুউউন আমার বেরুবেএ আহঃ,”বলে কাৎরে উঠতে শুনেছিলাম আমি


“আহঃ আহ ভিতরে দিয়োনা সুবল পেট হয়ে যাবে আহহ….আহঃ,”ধামার মত পাছাটা উপরে তুলে দিতে দিতে বলেছিলো আম্মু।


“প্লিইজ ম্যাডাম ভিতরে দিতে দিন,আপনার ভিতরটা কি গরম আআআ…আহ,”


গড়িয়ে সুবল কাকুকে নিচে ফেলে এবার উওরে উঠেছিলো আম্মু বিশালদেহী আম্মুর নিচে ঢাকা পড়েছিলো পাতলা ছিপছিপে সুবল কাকুর ফর্সা দেহটা।


না সোনা,চুক চুক করে সোহাগের শব্দ, দুজন নগ্ন আদিম নারী পুরুষ,নিজের মায়ের সাথে পরপুরুষের অবৈধ কামলিলা প্রচন্ড প্রভাব ফেলেছিলো আমার কিশোর মনের উপর, হাফপ্যান্ট পরলেও নুনুর গোড়ায় লোম গজিয়েছে আমার,নতুন খেঁচার আনন্দও পেতে শুরু করেছি ততদিনে।আমার মত সম্ভবত আমার আপু আর ফায়জাও দেখে থাকবে এসব।সেদিন পুরো সঙ্গম লিলা মানে আম্মুর যোনীর ফাঁকে সুবল কাকুর মালফেলা পর্যন্ত নিজের মায়ের সাথে পরপুরুষের অবৈধ সঙ্গমলীলা ভেজানো দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে দেখেছিলাম আমি।


সমাপ্তি................

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url